সংবাদ সম্মেলন
সুবিপ্রবি’র স্থায়ী ক্যাম্পাস জেলা সদরে চাই
- আপলোড সময় : ২৩-০৪-২০২৫ ১১:৫৫:৫৫ অপরাহ্ন
- আপডেট সময় : ২৩-০৪-২০২৫ ১১:৫৫:৫৫ অপরাহ্ন

স্টাফ রিপোর্টার ::
‘বৈষম্য ঘুচাতে সুষম উন্নয়নে, ঐক্যবদ্ধ হোন, সোচ্চার হোন” - এই স্লোগানকে সামনে রেখে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার দুপুরে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতি পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী ক্যা¤পাস জেলা সদরে বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়-এর স্থায়ী ক্যা¤পাস জেলা সদরে বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্য সচিব মোনাজ্জির হোসেন সুজন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমাদের আন্দোলনের মুখপত্র হিসেবে প্রথমে একটি লিফলেট প্রচার করব। জেলার প্রতিটি উপজেলা কমিটির মাধ্যমে প্রত্যন্ত এলাকায় এই লিফলেট বিলি করা হবে। এতে স¤পৃক্ত রাখার চেষ্টা করা হবে শিক্ষার্থী ও তরুণদের। গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিরবচ্ছিন্ন প্রচারণাও একই সঙ্গে চলবে। আজ আমরা সুনির্দিষ্ট করে কিছু দাবি পেশ করছি- বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যা¤পাস জেলা সদর তথা জেলা শহরের সুবিধার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় দাবিও প্রদান করব। আন্দোলনের একজন মুখপাত্র হিসেবে আমি আমাদের মূল দাবির সঙ্গে স¤পূরক আরও কিছু দাবি প্রস্তাব আকারে উত্থাপন করছি, তা আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত আকারে প্রকাশ করা হবে এবং ভবিষ্যৎ আন্দোলনের চূড়ান্ত ধাপে এসব দাবি আদায়ে সচেষ্ট থাকা হবে।
তিনি বলেন, আমরা আরও একটি বিষয়ে এখানে পরামর্শ ও প্রস্তাব তুলতে চাই। সেটি মানবিক ও সরকারের অর্থ সাশ্রয় বিষয়ক। আপনারা দেখেছেন যে, জেলা সদর তথা শহরে বিভিন্ন স্থাপনা বাদ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শান্তিগঞ্জের গ্রাম এলাকার বিভিন্ন বাসাবাড়ি ভাড়া করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের আবাসন ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। যা একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য অমানবিক। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্র থেকে আমরা জেনেছি যে, এসব বাসাবাড়ি-স্থাপনা ভাড়া নিতে গিয়ে সরকারের অতিরিক্ত টাকা ব্যয় দেখানো হচ্ছে এবং অর্থেরও নয়ছয় করা হচ্ছে। বর্তমান ভিসি ও তার প্রশাসন এই আর্থিক অনিয়মে জড়িত। এ ঘটনার তদন্ত দাবির পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের আবাসন অসুবিধা লাঘবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
তিনি জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভিসিকে (ভাইস চ্যান্সেলর) আমরা বলেছিলাম ফ্যাসিবাদীর সিন্ডিকেট পুরোটা বাতিল করতে। নতুন সিন্ডিকেট গঠনে আমাদের আন্দোলনে সক্রিয় সিনিয়র সিটিজেন তথা বিজিন্ন সেক্টরে মেধাবী ও প্রাজ্ঞজনকে সিন্ডিকেট মেম্বারের তালিকা করে তা যথাযথ কর্তৃপক্ষ বরাবর পাঠাতে। কিন্তু ডিসি এই প্রস্তাবে তড়িঘড়ি করে তার আজ্ঞাবহদের সিন্ডিকেট মেম্বার করার অপতৎপরতা শুরু করে দিয়েছেন। আমরা বিভিন্ন সূত্র মাধ্যমে জানতে পেরেছি, ভিসি ফ্যাসিবাদীদের পরামর্শ নিয়েই এ কাজটি করেছেন। তাই এই ভিসি জেলাবাসীর যৌক্তিক আন্দোলনের একজন বিরোধী লোক। তাকে নিরপেক্ষ ভাববার অবকাশ নেই। আমাদের দাবি সমূহের মধ্যে ফ্যাসিবাদের দোসর ভিসিকে প্রত্যাহার করতে হবে। সিলেটের কৃতী সন্তানদের মধ্য থেকে নতুন ভিসি নিয়োগ করতে হবে। ফ্যাসিবাদী সময়ে গঠন করা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট বাতিল ঘোষণা করে সুনামগঞ্জের শিক্ষাবিদ, বিদ্যুৎসাহী, সুধীজন থেকে সিন্ডিকেট সদস্য করতে হবে। জেলার স্থায়ী বাসিন্দাদের মধ্য থেকে যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মকর্তা ও তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে অগ্রাধিকার দিতে হবে। ডিঙি নৌকার আদলে উদ্ভট বিশ্ববিদ্যালয় লোগো বাতিল করে সুনামগঞ্জের ঐতিহ্য ও শিক্ষার তাৎপর্যপূর্ণ নতুন লোগো করতে হবে। শান্তিগঞ্জে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে অস্থায়ী ছাত্রীনিবাস করে দেওয়ায় শিক্ষার্থীরা আতঙ্কে আছেন। এই আতঙ্ক অমূলক নয়। আমরা অস্থায়ী ছাত্রী নিবাসটি অবিলম্বে জেলা শহরে স্থানান্তর করে শিক্ষার্থীদের শঙ্কা দূর করার দাবি জানাই। নতুবা সেখানে কোনো অঘটন ঘটলে দায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, এটা কোনো আঞ্চলিক আন্দোলন নয়। সুনামগঞ্জ জেলা সদর তথ্য জেলা শহর সমগ্র জেলাবাসীর। অতীতে সর্বদলীয় রাজনীতির ঐকতান হিসেবে আমরা ঐতিহ্য রক্ষার পর¤পরায় একাত্ম হয়েছি।
তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক একটি বিদ্যুৎসাহী সমাজ শহরের সুবিধায় গড়ে ওঠার প্রত্যাশার সঙ্গে সুনামগঞ্জ জেলার উন্নয়ন একমুখী করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সকলকে সোচ্চার হওয়ার উদাত্ত আহবান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের হাওর অধ্যুষিত একটি জেলা সুনামগঞ্জ। প্রাকৃতিক স¤পদ, ইতিহাস-ঐতিহ্য, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ এই জেলায় চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকে সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সুবিপ্রবি) শিক্ষা কার্যক্রম অস্থায়ী ক্যা¤পাসে শুরু হয়েছে। উচ্চশিক্ষার এই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে জেলার মানুষ যার পরনাই উচ্ছ্বসিত। তবে এটির স্থান নির্ধারণ নিয়ে শুরু থেকেই বিতর্ক ছিল, এখনো আছে। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জেলা শহরের সুবিধাবঞ্চিত করে তখনকার প্রেক্ষাপটে জনমত উপেক্ষা করা হয়েছে। জেলা শহরকে উপেক্ষা করে একটি নতুন উপজেলায় স্থায়ী ক্যা¤পাস স্থাপনের তৎপরতায় মানুষ চরমভাবে ক্ষুব্ধ। শুরু থেকে জেলার মানুষের দাবি ছিল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যা¤পাস হবে জেলা শহরের কাছাকাছি কোনো সুবিধাজনক স্থানে। কিন্তু গণমানুষের দাবির প্রতি তৎকালীন একজন দায়িত্বশীল মন্ত্রী বিরোধিতা করেছেন। শান্তিগঞ্জ উপজেলার ডুংরিয়া গ্রামের বাসিন্দা সাবেক এই মন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যা¤পাস জেলা শহরের সুবিধায় না গড়ে প্রথমে তার গ্রামে করার উদ্যোগ নেন। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হলে জেলা সদর তথা শহরকে পাশ কাটিয়ে নিজ গ্রামের পাশে দেখার হাওরে করার চেষ্টায় রয়েছেন। এই স্থানটি জেলার মহাসড়কের মতো ঝুঁকিপূর্ণ একটি অনিরাপদ জায়গা ঘিরে, জেলা শহর থেকে প্রায় ১৭ কিলোমিটার দূরে। ওই স্থানে বিশ্ববিদ্যালয় ভবনসহ অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণ হলে হাওরে উৎপাদিত বোরো ধান, মিঠা পানির মাছসহ প্রাকৃতিক পরিবেশ, হাওরের জীববৈচিত্র ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কৃষিজ উৎপাদন ব্যবস্থায় বিরূপ প্রভাব পড়বে। ইতিপূর্বে তিনি ক্ষমতার দাপটে জেলাবাসীর দাবি উপেক্ষা করে সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, সুনামগঞ্জ টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট, শিল্প কারগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, যুব মহিলা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট, বিআরটিএ অফিস কাম ট্রেনিং সেন্টারসহ জেলার জন্য বরাদ্দ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান তার নিজ গ্রাম এবং নিজ গ্রামের ২ কিলোমিটারের মধ্যে স্থাপন করেছেন। দুঃখজনক হলো, তিনি তার গ্রাম ও আশপাশের বাইরে ওই উপজেলার অন্য এলাকাগুলোতেও কোনো প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেননি। একটি জেলার সুষম উন্নয়নকে একমুখী করে জেলা শহরকে গুরুত্বহীন করে তোলার সব ধরনের প্রচেষ্টা তিনি করেছেন। এমন এক পেশে উন্নয়ন বৈষম্যমূলক ও সুষম উন্নয়নের অন্তরায়। আমরা মনে করছি, সরকারের উন্নয়নের ক্ষেত্রে জেলার সকল উপজেলা সমান গুরুত্ব এবং জেলা শহরের সুবিধাভোগ নাগরিক অধিকার হিসেবে প্রাধান্য পাবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, সুনামগঞ্জ জেলা শহর থেকে দূরে শান্তিগঞ্জ উপজেলায় সুবিপ্রবির অস্থায়ী ক্যা¤পাস স্থাপন হওয়ার পর থেকে আমরা নানাবিধ অনিয়ম-দুর্নীতি লক্ষ করছি। শুরুতেই ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে এই প্রভাবশালী মন্ত্রীর সহযোগী একটি চক্র গড়ে ওঠে। তার মনোনীত উপাচার্য (ভিসি) শুরুতেই সুবিপ্রবির শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে নানা অনিয়ম করেছেন। এ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে প্রতিবাদ হয়েছে। অস্থায়ী ক্যা¤পাসে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হলে সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে স্থানীয় লোকবল উপেক্ষা করে উৎকোচের মাধ্যমে ভিসির এলাকার লোকজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। এটি যেন ক্যা¤পাস জেলা সদরের বাইরে অর্থাৎ দৃষ্টির অগোচরে রেখে দুর্নীতি করার কূটকৌশল। তাছাড়া, একই মহাসড়কের কাছাকাছি ২ কিলোমিটারের মধ্যে বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান হওয়ায় মহাসড়কের উপর বিশাল চাপ সৃষ্টি হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলন বলা হয়, ইতিমধ্যেই সুনামগঞ্জ জেলার সকল শ্রেণি ও পেশার সম্মানিত নাগরিকদের নিয়ে সুবিপ্রবির স্থায়ী ক্যা¤পাস জেলা শহরের সুবিধায় জেলাবাসীর ঐকমত্যের স্থানে স্থাপনের যৌক্তিক দাবিতে জোরালো করতে একটি বৃহৎ মোর্চা গঠন করেছি। এই মোর্চার পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, শিক্ষা উপদেষ্টা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান এবং সুবিপ্রবির ভিসি বরাবর স্থায়ী ক্যা¤পাস সুনামগঞ্জ জেলা সদরের নিকটবর্তী স্থানে স্থাপনের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। প্রত্যেকেই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়েছেন, ইতিবাচকভাবে সাড়া দিয়েছেন। তাছাড়া, এই গণদাবি আরো জোরদার করতে সুধী সমাবেশ, মানববন্ধন, পথসভা অব্যাহত রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, জেলা সদর হচ্ছে একটি জেলার কেন্দ্রস্থল। জেলা সদরের শহরের সুবিধার গুরুত্ব অনুধাবন ও সব উপজেলার জন্য সুবিধাজনক স্থান হিসেবে সুনামগঞ্জবাসীর প্রস্তাবিত রতনশ্রী মৌজা, রসুলপুর মৌজা, জুগীরগাঁও মৌজার তিনটি জায়গা থেকে যে কোনো একটি জায়গাকে স্থায়ী ক্যা¤পাস স্থাপন করার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে আলোচনায় রয়েছে। এ জায়গাগুলো জেলা শহরের নিকটবর্তী এবং এখানে বিপুল পরিমাণ সরকারি খাস জমি রয়েছে। এতে একদিকে যেমন জেলার সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত হবে, অন্যদিকে ভূমি অধিগ্রহণের নামে সরকারের বিপুল অর্থ ব্যয় থেকে রক্ষা অর্থাৎ সরকারি অর্থের সাশ্রয় হবে।
সুনামগঞ্জ জেলা শহরের কাছাকাছি প্রস্তাবিত স্থানে বিশ্ববিদ্যালয় হলে পুরো জেলার আর্থিক, সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটবে। বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক একটি বিদ্যুৎসাহী সমাজ গড়ে উঠবে। এতে জেলার সব উপজেলার মানুষ উপকৃত হবেন। তাই সুনামগঞ্জ জেলার উন্নয়ন বৈষম্য দূর করতে, ব্যক্তি বা এক উপজেলার দুই কিলোমিটার এলাকার স্বার্থ পরিহার করে জেলার বৃহৎ স্বার্থে ও সকল নাগরিকের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যা¤পাস জেলা শহরের সুবিধায় প্রতিষ্ঠা করতে জেলাবাসীর স্বার্থে এই দাবিকে আরো জোরালো করতে আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যা¤পাস জেলা সদরে বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক সিনিয়র আইনজীবী হুমায়ূন মঞ্জুর চৌধুরী।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর পরিমল কান্তি দে, প্রফেসর সৈয়দ মহিবুল ইসলাম, ডা. সৈয়দ মনোওয়ার আলী, জেলা জামায়াতের আমীর অ্যাড. শামসুদ্দীন, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাড. আব্দুল হক, সাবেক পিপি অ্যাড. মাসুক আলম, অ্যাড. রবিউল লেইস রোকেশ, অ্যাড. বজলুর রশীদ, দৈনিক সুনামকণ্ঠ স¤পাদক বিজন সেন রায়, দৈনিক সুনামগঞ্জের খবর স¤পাদক পংকজ দে, সাচনাবাজার ইউপি’র সাবেক চেয়ারম্যান নূরুল হক আফিন্দী, বিএনপি নেতা আ.ত.ম মিসবাহ, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতি পাবলিক লাইব্রেরির সাধারণ স¤পাদক অ্যাড. খলিল রহমান, বিএনপি নেতা আবুল কালাম, কৃষকদল নেতা আনিসুল হক, শিক্ষক রফিকুল বারী, আব্দুর রব, বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবির, আব্দুল আওয়াল, সাংবাদিক স্বপন কুমার বর্মণ, তৌহিদ চৌধুরী প্রদীপসহ বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ এবং বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষজন।
নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha
কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ